কুরআন শিক্ষা - An Overview

(৩) পবিত্র কুরআন শিক্ষা পদ্ধতি – লেখক: মুফতি সুলতান মাহমুদ

তিলাওয়াতের শুরুতে তা'আওউয ও তাসমিয়াহ্ বা আউজু...

             ‘হযরত জাবের রাযি. হতে বর্ণিত আছে যে, একবার রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট এমতাবস্থায় তাশরীফ আনলেন, যখন আমরা কুরআন শরীফ পাঠ করছিলাম, তখন আমাদের মধ্যে পাড়াগাঁয়ের লোকও ছিল। (আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আরবী লোক ছিল, তারা কুরআন শরীফ শুদ্ধভাবে পড়তে পারত, আর কয়েকজন পাড়াগাঁয়ের লোকও ছিল, যারা শুদ্ধভাবে কুরআন শরীফ পড়তে পারত না।) হযরত বললেন, পড়তে থাক, সবই ভাল।’

মাখরাজের বিবরণ: কুরআন শিক্ষার সঠিক উচ্চারণের নিয়মাবলী জানুন। সহজ ভাষায় মাখরাজের বিভিন্ন ধরন এবং উচ্চারণের স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত।

কুরআনের সঠিক তেলাওয়াতের জন্য মাখরাজের গুরুত্ব অপরিসীম। মাখরাজ অর্থ হলো হরফের নির্দিষ্ট উচ্চারণের স্থান বা পয়েন্ট। প্রতিটি আরবি হরফ একটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে উচ্চারিত হয়, এবং সঠিকভাবে সেই স্থানগুলো জানা থাকলে কুরআন পাঠের সময় বিশুদ্ধ উচ্চারণ করা সম্ভব। এই নিবন্ধে আমরা মাখরাজের বিবরণ, এর প্রকারভেদ, এবং কিভাবে হরফগুলো উচ্চারিত হয় তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো। মাখরাজ কী এবং কেন তা গুরুত্বপূর্ণ?

কিভাবে সহজে সূরা সমূহ মুখস্ত করতে হয় কিংবা কুরআন মাজীদ শেখার বিষয় গুলো আয়ত্ত করতে হয় তা সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইন পাবেন।

- হারকাত, সাকিন, তানবীন ও তাশদীদ পরিচিতি

কুরআন তিলাওয়াতের তিনটি নিয়ম: তারতীল, হাদর ও তাদবীরের ...

শেষ সপ্তাহে ধীরে ধীরে তিলাওয়াতের গতি বাড়িয়ে পুরো কুরআন পড়ার চেষ্টা করুন। এটি আপনার জন্য একটি ভালো চ্যালেঞ্জ হতে পারে এবং এটি আপনার দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে। কুরআন শিক্ষার কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিংক

২. কুরআনুল কারীমের যে অর্থ ও তফসীর রসূলুল্লাহ (দ:) তাঁর সাহবাগণকে শিক্ষা দিয়েছিলেন তাঁদের পরে তাবে‘য়ী ও ইমামগণ তাই শিখে ছিলেন। আমাদেরকেও সেই সঠিক অর্থ ও তফসীর জানা।

বরেণ্য স্কলার হযরত মাওলানা ক্বারী বেলায়েত হুসাইন (রহ.) লেখা “নূরানী পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা” বইটির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষ সহীহ -শুদ্ধভাবে কুরআন শিখেছেন, এখনও শিখছেন, ভবিষ্যতেও আশাকরি এই ধারা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।

             মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। এসকল নবী -রাসূলদেরকে গাইডবুক হিসেবে সহীফা ও কিতাব দিয়েছেন। এসব কিতাব সমূহের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ কিতাব হচ্ছে আল-কোরআন। পূর্ব পূবর্বর্তী কিতাবসমূহের উপরে ঈমান আনা এবং আল-কোরআনকে মেনে চলা মুসলিমদের উপরে আল্লাহ তায়ালা ফরজ করেছেন। আল-কোরআন এসেছে বিশ্ব মানবতাকে হিদায়াতের সঠিক পথের সন্ধান দেয়ার জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘রমযান মাস, যাতে কোরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদের্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে।’ (সূরা আল-বাকারা-১৮৫)

পবিত্র কুরআন শারীফ তিলাওয়াত ও তাজবীদ জানার গু...

) বিসমিল্লাহ পড়ে (আল্লাহর নাম নিয়ে) শুরু করার কথা বলে ছেন। কুরআন শিক্ষা তবে যেকোনো কাজ শুরু করার আগে ‘আউযুবিযু ল্লাহি মিনাশ শাইতারিজ রাজীম’ অর্থাৎ শয়তা নের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে বলেননি। তবে একটি কাজ করার আগে স্বয়ং আল্লাহ তাআলা শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে বলেছেন, সেটা হলো আল-কোরআন তিলাওয়াত বা অধ্যয়নের সময়। এ সম্পর্কে আল-কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘সুতরাং যখন তুমি কোরআন পড়বে তখন আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তান হতে পানাহ চাও।’ (সূরা আন-নাহল-৯৮)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *